সোহেল রানা, রাজশাহী প্রতিনিধিঃ রাজশাহী তানোর উপজেলা আঃলীগের সম্মেলন নিয়ে তানোর উপজেলা আঃলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীর মনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, রাজনৈতিক অঙ্গনে উঠেছে আলোচনা ও সমালোচনার ঝড়।
হাজারো জল্পনা কল্পনা শেষে চলতি মাসের ২১শে মার্চ হতে যাচ্ছে তানোর উপজেলা আঃলীগের সম্মেলন তবে এই সম্মলন কোথায় হবে ও প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি কারা থাকবেন এ নিয়ে এক প্রকার বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে নেতাকর্মীদের মধ্যে।
জানা গেছে প্রায় দেড় যুগ আগে তানোর উপজেলা প্রাঙ্গনে আঃলীগের সম্মেলনে গোলাম রাব্বানীকে সভাপতি ও আব্দুলাহ আল- মামুনকে সাধারণ সম্পাদক হিসাবে ঘোষনা করা হয়ে ছিলো। তার পর থেকে চলে তাদের নেতৃত্ব কিন্তু হটাৎ করে ২/৩ বছর আগে তানোর উপজেলা আঃলীগ সংগঠন থেকে নিজেদেরকে আড়াল করেছিলেন এমনকি আওয়ামী লীগ সহযোগী সংগঠনের কোন মিটিং মিছিলে দেখা মিলেনি তাদের।
এমতাবস্থায় তানোর উপজেলা আওয়ামীলীগের রাজনীতির স্বার্থে তানোর উপজেলা আঃলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসাবে শরিফ খাঁন ও রামকমল শাহা কে সাধারণ সম্পাদক করে তানোর উপজেলা আঃলীগ সহযোগী সংগঠনের মিটিং মিছিল ও বিভিন্ন দিবস পালিত করা হচ্ছে।
আলহাজ ওমর ফারুক চৌধুরীর আস্থাভাজন তানোর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব লুৎফর হায়দার রশিদ ময়নার সঠিক নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন তিনি যুবলীগের সভাপতি হিসাবে তানোর উপজেলার ২ টি পৌরসভা ও ৭ টি ইউনিয়নে মোট ৮১ টি ওয়ার্ডে শুধু যুবলীগ কেই নয় আঃলীগ সহযোগী সংগঠন কে চাঙ্গা করে রেখেছেন পাশাপাশি তার নের্তৃত্বেই বিভিন্ন দিবস ও রাজনৈতিক মিটিং মিছিল অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
তানোর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না আগামী সম্মেলন নিয়ে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন,জননেত্রী শেখ হাসিনার মনোনীত সংসদ সদস্য আলহাজ ওমর ফারুক চৌধুরীর নির্দেশনা অনুযায়ী ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে রাজনিতি করি আমি আঃলীগ সংগঠনের সাথে কখনো বেইমানি করিনি আর ভবিষ্যতেও করব না। আগামী ২১ মার্চ তানোর উপজেলা আঃলীগের সম্মেলনে তিনি প্রার্থী হবেন কি না যানতে চাইলে তিনি বলেন,তানোর উপজেলা আঃলীগ সহযোগী সংগঠন ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ যদি আমাকে চায় তাহলে আমি আছি তা নাহলে আমি নাই। আঃলীগ সংগঠন তথা কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সিদ্ধান্তকে আমি মেনে চলি এবং আগামীতে চলবো ইনশাআল্লাহ।