টপ নিউজ ডেস্কঃ দুই মাসের ব্যবধানে আন্তর্জাতিক বাজারে সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ৩২ শতাংশ সয়াবিনের দাম এবং ৪৮ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে পাম-ওয়েলের দাম । কিন্তু বাংলাদেশের বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। দাম অপরিবর্তিত রয়েছে । এই দাম না কমার পেছনে একক আধিপত্য আমদানিকারকদের এবং কারসাজিকেই ভোক্তাসহ বিশেষজ্ঞরা দায়ী করছেন ।
যুক্তরাষ্ট্রের কমোডিটি এক্সচেঞ্জ শিকাগো বোর্ড অব ট্রেডের তথ্য বলছে, গত মে মাসের প্রথম সপ্তাহে পরিশোধিত সয়াবিন তেলের দর টনপ্রতি ছিল এক হাজার ৯৫০ ডলার। চলতি মাসের গত সপ্তাহে তা টনপ্রতি এক হাজার ৩১৮ ডলারে নেমে আসে । অন্যদিকে মালয়েশিয়ার কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বুশরা মালয়েশিয়া ডেরিভেটিভসের তথ্য বলছে, গত ৫ মে অপরিশোধিত পাম তেলের সাত হাজার ৩৮২ মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত দর ছিল । চলতি মাসের গত সপ্তাহে নেমে আসে তা তিন হাজার ৮৫০ রিঙ্গিতে ।
যদিও এর ঠিক বিপরীত চিত্র দেশের বাজারে রাজধানীসহ । এমন দরপতনে গত ২৬ জুন লিটারে মাত্র ছয় টাকা কমিয়ে ১৯৯ টাকা করা হয় । যা সামান্য কম পূর্বে বাড়ানো দামের চেয়ে ।
সম্পাদনায়ঃ পূরবী রায় ।