টপ নিউজ ডেস্কঃ ১৯৮৪ সালের ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘের নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য বিলোপ সনদ বা সিডও সনদে অনুমোদন করে। কিন্তু এখনো বাংলাদেশ সনদের দুটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা অনুমোদন করেনি।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ১৯৭৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর এ সনদ গ্রহণ করে। এই সনদে ১৯৮০ সালের ১ মার্চ স্বাক্ষর করা হয় এবং সনদটি কার্যকর হয় ১৯৮১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর থেকে। বাংলাদেশ সনদটি অনুমোদন করে এর পাঁচ বছর পর। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ১৯৯১ সাল থেকে সনদটির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের দাবিতে দিবসটি পালন করছে।
সরকার সনদের ২ নম্বর ধারায় সংরক্ষণ বলবৎ রেখেছে। এই ধারায় রাষ্ট্র আইনগত ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য দূর করার লক্ষ্যে এবং প্রয়োজনে আইন কিংবা বিধিবিধানের পরিবর্তন, পরিবর্ধন অথবা বাতিল করবে। সরকার সংরক্ষণ বলবৎ রেখেছে সনদের ১৬.১(গ) ধারাটির ব্যাপারেও। এ ধারায় বলা হয়েছে বিবাহ করা ও বিবাহবিচ্ছেদের সময় নারী-পুরুষের সমান অধিকারের কথা।
সম্পাদনায়ঃ হাবিবা সুলতানা
[…] আজ আন্তর্জাতিক সিডও দিবস […]