সর্বশেষ

41.1 C
Rajshahi
রবিবার, মে ৫, ২০২৪

রাজশাহীতে সিএনজি চালকদের ওপর চাঁদাবাজি

টপ নিউজ ডেস্কঃ রাজশাহী মহানগরীসহ বিভিন্ন উপজেলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ বেশী সিএনজি চলছে। এসব সিএনজি চালাতে পথে পথে দিতে হয় চাঁদা। প্রতিদিন লাখ লাখ টাকা দিয়ে সিএনজির মালিক ও শ্রমিকরা আসছেন । শ্রমিকরা প্রশ্ন তুলেছে এসব উত্তোলনকৃত চাঁদার টাকা কোথায় যায়? কি হয়?

রাজশাহী জেলায় কত সিএনজি আছে তা নিয়েও রয়েছে দুই রকমের তথ্য। রাজশাহী জেলা মিশুক সিএনজি মালিক সমিতির সভাপতির দাবি রাজশাহীতে সমিতির তালিকাভুক্ত সাড়ে ৫০০ সদস্য রয়েছে। এসব সদস্যের সাড়ে ৫০০ সিএনজি চলাচল করে।

সিএনজির এই সংখ্যা হলে প্রতিদিন ১ লাখ ১৮ হাজার ২৫০ টাকা চাঁদা তোলা হয়। আর মাসিক ৩০০ টাকার হিসেবে চাঁদার পরিমাণ দাঁড়ায় ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা।

তবে সংগঠনের এক নেতা বলছেন, সিএনজির সংখ্যা আরো বেশি। তার দাবি, তালিকাভুক্ত ও তালিকা ছাড়া সিএনজির সংখ্যা ১ হাজার ৩০০টির মতো। বিভিন্ন কারণে প্রতিদিন ১০০টি সিএনজি বন্ধ থাকে। আর সড়কে চলাচল করে ১ হাজার ২০০টি সিএনজি। এসব গাড়ি থেকে জেলার উপজেলা পর্যায়ের ১০টি পয়েন্টে চাঁদা তোলা হয়। একটি সিএনজি এই ১০টি পয়েন্টে গেলে চালককে দিতে হবে ২১৫ টাকা। সেই হিসেবে ১ হাজার ২০০ সিএনজির চালককে প্রতিদিন চাঁদা বাবদ দিতে হয় ২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। মাসের হিসেবে চাঁদার পরিমান দাঁড়ায় ৭৭ লাখ ৪০ হাজার টাকা। মালিক ও শ্রমিকদের প্রশ্ন এই টাকা কোথায় যায়?

শুধুমাত্র রাজশাহীর তানোর, চৌবাড়িয়া, কেশরহাট, মোহনপুর, নওহাটা এই ৬ পয়েন্টে একজন সিএনজি চালককে দিনে দিতে হয় ১৩৫ টাকা চাঁদা।

সম্পাদনায়ঃ পূরবী রায় ।

Related Articles

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Latest Articles