টপ নিউজ ডেস্ক:রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের বর্জ্য ব্যস্থাপনার জন্য আধুনিকায়নে নগরীতে সেকেন্ডারী ট্রান্সফার স্টেশন (এসটিএস) চালু করা হয়েছে যার সংখ্যা মোট ৩টি ।২৩ শে নভেম্বর, বৃহস্পতিবার ফিতা কেটে ও ফলক উন্মোচন করা হয়। এর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে কাশিয়াডাঙ্গা সেকেন্ডারী ট্রান্সফার স্টেশন ও নিউ গভঃ ডিগ্রি কলেজ এসটিএস (পদ্মা সেকেন্ডারী ট্রান্সফার স্টেশন)উদ্বোধন করা হয়।
সবশেষে উদ্বোধন করা হয় শালবাগান সেকেন্ডারী ট্রান্সফার স্টেশন । মাননীয় মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন পক্ষ থেকে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ছিলেন সরিফুল ইসলাম বাবু। তিনি এই এসটিএস তিনটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এসটিএস উদ্বোধনের পর দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। বলে রাখা ভালো এই নতুন তিনটি এসটিএস চালু করার পর রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের এসটিএস এর সংখ্যা দাঁড়াল মোট ১৫টি।
১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সরিফুল ইসলাম বাবু বলেন, মাননীয় মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন প্রথম নেতৃত্ব দেন রাজশাহীকে পরিচ্ছন্ন ও বাসযোগ্য নগরী তৈরী করার। এটি প্রথম চালু হয় ২০০৯ সালে এবং এটি চালু করেন মেয়র মহোদয় খায়রুজ্জামান লিটন। রাত্রীকালীন বর্জ্য আবর্জনা অপসারণ কার্যক্রম শুরু করা হয় । আর এভাবেই বদলে যায় পুরো রাজশাহী শহর । নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয এই শহরের জন্য তার মধ্যে রাত্রীকালিন বর্জ্য অপসারণ অন্যতম। বলতে গেলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় রাজশাহী এখন পুরো বাংলাদেশের মডেল নগরী। কিন্তু এটি আরো পরির্তন প্রয়োজন । তাই এই জন্য বর্জ্য ব্যস্থাপনার আরো আধুনিকায়নে নির্মাণ করা হবে পর্যায়ক্রমে ৩০টি ওয়ার্ডে একটি করে এসটিএস ।
এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রজব আলী আরোও ছিলেন ১৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুস সোবহান ও ১৮নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শহিদুল ইসলামসহ আরো অনেক বরেণ্য ব্যাক্তিবর্গ। পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা (মশক) জুবায়ের হোসেন মুন সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন রাসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোস্তাফিজ মিশু।
সম্পাদনায়: আয়েশা ইসলাম