টপ নিউজ ডেস্ক: আসন্ন রমজান মাসে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়ে ২৫০-৩০০ টাকা হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেন ,গত ১৫ দিনে বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়িয়ে ২০০ টাকা পর্যন্ত করা হয়েছে। আমরা আরো আশঙ্কা করছি, মুরগির দাম গতবছরের মতো ২৫০-৩০০ টাকায় নিয়ে যাওয়া হতে হবে। গত বছর এরকম একটা মিটিংয়ের পরে একদিনে
গতকাল দুপুরে মতিঝিলে এফবিসিসিআই বোর্ডরুমে আয়োজিত ‘আসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর উৎপাদন, আমদানি, মজুত, সরবরাহ ও সামগ্রিক দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি পর্যালোচনা’র জন্য সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এখন আমরা গরুর মাংস পাওয়া যাচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকায়। আমরা বলেছি, গরুর মাংস আমদানি করার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভুল তথ্যের কারণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও গরুর মাংস আমরা চাইলেও আমদানি করতে পারছি না। আমি শেষ পর্যন্ত বলতে চাই, রমজানে যদি সত্যি সত্যি মানুষকে স্বস্তি দিতে চান তাহলে দ্রুত গরুর মাংস আমদানির ব্যবস্থা করেন। সারা পৃথিবীতে হিমায়িত হালাল গরুর মাংস বিক্রি করা হয় আর আমাদেরও সেই ব্যবস্থা আছে। আমাদের ক্ষেত্রে কিছু মানুষ দুষ্টুমি করে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য মাংস আমদানিটাকে আটকে রেখেছে। অনেকে গরুর মাংসের ব্যবসায় নেমে গেছে। গাবতলী হাটেও চাঁদাবাজি হয়, প্রত্যেকটা হাইওয়েতে ব্যপক চাঁদাবাজি হয়। চামড়ার দাম ঠিকমতো পাওয়া যায় না। চামড়া রপ্তানির ব্যবস্থা করে দেন, এতে দেখবেন গরুর মাংসের দাম কমে এসেছে।
সম্পাদনায়: আয়েশা ইসলাম