নওগাঁ প্রতিনিধিঃ নওগাঁর মান্দায় উপজেলার মৈনম ইউনিয়নের ৯ম শ্রেণীর ছাত্র তৌকির ও আলামীন ধর্ষণ করে ৮ মাসের অন্তসত্ত্বা বানালেন এক প্রতিবন্ধী মেয়েকে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বৌদ্দপুর গ্রামের সেকেন্দার আলী মন্ডলের প্রতিবন্ধী মেয়কে ধর্ষণ করে একই গ্রামের মামুনুর রশিদের ছেলে তৌকির ও ইউসুফ আলীর ছেলে আল আমীন হোসেন মুকিত মিলিত হয়ে প্রতিবন্ধী মেয়েকে ধর্ষণ করেছে বলে জানা গেছে ধর্ষনের ৭ মাস পেরিয়ে গেলে মেয়ে শরীরের পরিবর্তন দেখা গেলে পরিবারের সদস্যরা প্রতিবন্ধী মেয়ের কাছ থেকে জানতে পারে তাদের মেয়ে ধর্ষণ এর শিকার হয়েছিল।
এ বিষয়ে মেয়ের পরিবাবর এখনো কোন বিচার পায়নি তবে তারা বিচারের আসায় আদালতের আশ্রয় নিলেও কোন বিচার পায়নি।
মেয়ে ও তার পরিবারের সাথে কথা বলে জানা, তাদের মেয়ে প্রতিবন্ধী হওয়ার কারনে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক ভোলাবাজার একটি রাইচ মিলের কাছে এই ধর্ষণ করে। আমাদের মেয়ে এখন ৮ মাসের অন্তসত্ত্বা এই বাচ্চার দায়িত্ব কে নিবে? তাই আমি আইনি ভাবে প্রশাসনের কাছে দাবী সঠিক বিচারের।
এ বিষয়ে ধর্ষক তৌকির ও মুকিত এর সাথে কথা বলার চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি, পরবর্তীতে তার পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, তাদের ছেলেরা একা নয় সাথে আরও দুই জন ছিল। তারা আরও বলেন তাদের সাথে দন্দ থাকার কারনে তার ছেলেকে ফাঁসিয়েছ।
এ বিষয়ে মৈনম ইউপি চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান বলেন,বিষয়টি শুনেছি আমার কাছে কোন অভিযোগ নিয়ে আসেনি মামলা হয়েছে নাকি এটাও শুনতেছি। তবে এরমক ঘটনা ঘটানো ঠিক হয়নি।
এ বিষয়ে মান্দা থানার এসআই বলেন আমাকে মামলার তদন্ত দিয়েছে তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়া হবে। তবে আসামীরা নাবালক হওয়ায় বর্তমানে জামিনে আছে।
সম্পাদনায়ঃ হাবিবা সুলতানা