টপ নিউজ ডেস্ক: সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান পাঠ্যবইয়ের শরীফ থেকে শরীফা গল্পের বিতর্ক প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, গল্প উপস্থাপনার ক্ষেত্রে যদি এমনভাবে উপস্থাপন হয় যে, এতে বিভ্রান্তি এবং বিতর্ক সৃষ্টি হয় তবে আমরা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করব এ গল্পের উপস্থাপনা পরিবর্তন করা যায় কি না-এই বিষয়ে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ব্র্যাকের বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের মাধ্যমে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আলোচনা করব। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমরা একটি ভিডিও দেখেছি। এনসিটিবিতে যারা সহকর্মীরা আছেন তাদের সঙ্গে আলোচনা করব। যে গল্পটা দেওয়া হয়েছে যদি সেটার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া হয়, কেন হচ্ছে, সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে।
তিনি আরো বলেন, কিছুদিন আগে একটি সংগঠন থেকে আমার কাছে কিছু সুপারিশ দেওয়া হয়েছিল, এসেছিলেন কওমি মাদ্রাসার কিছু শিক্ষক। সেখানে তারা দাবি করেছেন, এখানে ট্রান্সজেন্ডার শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে। বিভ্রান্তি সৃষ্টির বিষয়টি তারা আমাদের নজরে এনেছিলেন। আমরা যখন আলোচনা করেছি তখন দেখেছি শব্দটা ট্রান্সজেন্ডার নয়, শব্দটা থার্ড জেন্ডার। এটা আইনত স্বীকৃত যে, তৃতীয় লিঙ্গ সমাজে হিজড়া নামে পরিচিত। তারা দেশের নাগরিক। তাদের নাগরিক অধিকার রয়েছে।
সম্পাদনায় : হাবিবা সুলতানা